মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ৫, ২০২৩

নিউইয়র্ক টাইমস

আপডেট:

নিউইয়র্ক টাইমস।

লেখক ঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম।

বিজ্ঞাপন

তাং ঃ ১০.০৯.২০২৩

 

বিজ্ঞাপন

“নিউইয়র্ক টাইমস” পত্রিকা একটা বিজ্ঞ জনের লেখা আর্টিকেল ছেপেছে! লেখক স্পষ্ট ভাবে বলেছেন, “মার্কিন সম্রাজ্যবাদের পতন হয়েছে!” একচ্ছত্র আধিপত্য শুরু হয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেের পর থেকে। শতাব্দী পার না হতে তার পতন হলো! ধরা রাখার ব্যর্থ চেষ্টা অব্যহত আছে কিন্তু শেষ রক্ষা হবে না!

 

লেখকের সাথে একমত এই ক্ষুদ্র দেশের একজন ক্ষুদ্র লেখক হিসাবে। মার্কিন পূঁজি ফুলে উঠছিলো এক নিষ্ঠুরতম কারবারের মাধ্যমে!

১. আফ্রিকান হৃষ্টপুষ্ট কালো মানুষ গুলোকে ধরে এনে অমানসিক ভাবে খাটয়েছে, আলেক্স হেলির সিনেমা ও ধারাবাহিক নাটক “রুটস” যারা দেখেছে তারা দেখেছেন, মাছ ধরা জাল দিয়ে আফ্রিকার কালো মানুষদের ধরতো এবং পালতোলা জাহাজের ডেকে পিঠ মোরা দিয়ে বেধে নিয়ে আসতো, যারা বিদ্রোহ করতো তাদের পায়ের পাতা কেটে দেয়া হতো! ১৮ ঘন্টা, শ্রম আদায় করা হতো। এভাবে মার্কিন পূঁজির বিকাশ ঘটে।

২. ইউরোপীয় দেশগুলো নিজেরা যুদ্ধ বিগ্রহে জড়ালে ও মার্কিন ব্যবসা অস্ত্র বেঁচে ফুলে ওঠে বিশেষ করে জার্মানির সাথে ফ্রান্স + বৃটেন যুদ্ধে ১০:টাকার অস্ত্র ১০০ টাকা বিক্রি —-

৩. ২য় বিশ্ব যুদ্ধের জরিমানার টাকা সবই তারা পেয়েছে যেমন জাপান জার্মান জরিমানা ২০০৭ সাল পর্যন্ত আদায় করেছে।

৪. তেল সমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যের সবদেশ অস্ত্র ফায়ার নির্বাপক যন্ত্র, অটোমেশন পদ্ধতি সবই কিনেছে বেহিসেবী।

৫. সম্ভাবত ১৯৪৫ সালে মধ্যপ্রাচ্য তথা সৌদি আরব চুক্তি করে, তেল ডলারে বিক্রি করতে হবে, মঝখানে ক্রেতা বিক্রেতার ছাড়া মার্কিন ফাও রয়েলেটি পেয়ে আসছে B R I C S মূলে আঘাত হেনেছে!

৬. ভাগ্য সুপ্রসন্ন, প্রতি দেশের শাসককে তার দেশের স্বার্থ বুঝতে হয়, ১৯৯০/৯১ তে একজন “গর্বাচভ কে পেয়ে সোভিয়েত রাশা (Great U S S R) ভেঙে দেন এবং ১৫ টা দেশ আলাদা করে দেন! এত বছর লাগলো রাশিয়া কে ঘুরে দসড়াতে। তার অর্ধেক দেশ মার্কিন বলয় নিয়ে গেছেন।

 

আমরা কিছু লোক এমন একটা ভয়ে ভীত! বাংলাদেশ সরকার পরিবর্তন একটা রুটিন প্রক্রিয়া কিন্ত ডঃ ইউনুস সাহেবকে নিয়ে এত মাতামাতি ও বর্তমান সরকারকে ফেলে দেয়ার মার্কিন প্রচেষ্টা মনে করায় দেয়

বিগত দিনে মার্কিন কাজকর্ম সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে, শক্তিশালী যুগোস্লাভিয়ার সাথে, বাংলাদেশে নতুন কেউ এলে গর্বাচভের মত সরকার হবে হয়তোর বা মার্কিন স্বার্থ চরিতার্থ করবে সে সরকার এমন সন্দেহ মনে উঁকি মারে কারন আমি এবং আমরা মনে করি বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ তথা বাঙালির উপর ভালোবাসা সমান না! বৃটিশ কলোনির মত আরেো ২০০ বছর মার্কিন কলোনী না হয়ে যাই। আবার দেশ স্বাধীন করতে ভিয়েতনামের মত ২০ লাখ লোকের জীবন দেয়া না লাগে। বা বৃটিশ থেকে মুক্ত হতে মোট প্রায় ২ বিলিয়ন মানুষ জীবন দিতে হয়ে ছিলো! মার্কিন কে বাংলাদেশ দরকার, সৌদি কে, িরজ তুরস্ক কে সোজা করতে, চীন রাশার সাথে বুঝতে।

 

পাঁচ জন লোক ভারতকে ভালো না বেসে বরং বেঈমানী করায় আমরা বৃটিশ কলোনী হলাম —-

১. টিপুর জয়ের সিংহ ভাগে তার প্রাধান সেনাপ্রধান ” “মীর সাদেকের বিশ্বাস ঘাতকতা।

২. পৃথিরাজ চৌহানের সাথে ইংরেজ সম্পূর্ণ পরাজয় মুহূর্তে বেঈমানী করলো গঙাগোবিন্দ।

৩. মীর জাফর সিংহাসনের বিনিময়ে স

৪. মীর কাসিম মীর জাফরের জামাতা বলে নবাব কে ভগবান গোলা থেকে ধরে আনে।

৫. নন্দকুমার পয়সার বিনিময়ে

 

ভারত বৃটিশ কলোনী হয়ে গিয়েছিল । আমেরিকান কলোনি হলে আরো ২০০ বছর বাঙালি কে ভুগতে হবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:

সর্বাধিক পঠিত